click on images to know more about the Images
উপমহাদেশীয় মানুষেরা চরিত্র বিচার করে থাকে সন্তান উৎপাদনের উৎস যোনী ও পুরুষাঙ্গের বৈধ ব্যবহারের মাধ্যমে। চরিত্র শুধু মাত্র নারী যোনীতেই আটকে আছে। বিবাহ বহির্ভুত যেকোন শারীরিক সম্পর্ক স্হাপিত হলে সেই নারীকে চরিত্রহীনা বলা হয়ে থাকে অনেক ক্ষেত্রে পুরুষের বেলায় তা শিথিলযোগ্য।
কিন্তু যারা পরনিন্দা করে?
যারা এতিমের হক নষ্ট করে?
যারা মানুষ খুন করে?
যারা পরিবেশ দূষণ করে?
যারা কর ভ্যাট ফাঁকি দেয়?
যে নর বা নারী দুর্নীতি করে, ঘুষ খায়?
যে মানুষ দুধে ভেজাল মেশায়?
যারা প্রশ্ন ফাঁস করে?
যে সন্তান মা - বাবা ও পরিবারের ভরণ পোষণ করে না?
যারা ভূমি দস্যূ?
যারা পরীক্ষায় নকল করে?
যারা মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দেয়?
যারা মিথ্যা বলে?
যারা ধর্ষণ করে?
যারা মদ বিক্রি করে?
যারা সুদ খায়?
যারা শিশু ও নারী পাচার করে?
যারা যৌতুক নেয় ও দেয়?
যারা মানুষকে অপমান করে?
যারা মানুষের মন ভেঙ্গে দেয়?
যারা ভেজাল খাদ্য ও ঔষধ তৈরি করে?
যে শিক্ষক শিক্ষার্থীদের প্রাইভেটে পড়তে বাধ্য করে?
যে শিক্ষার্থীরা শিক্ষকদের সম্মান করে না?
যে বাবা মা সন্তানের ভরণ পোষণ করেন না?
যারা ডাকাতি করে?
যারা অন্যকে হিংসা করে?
যারা স্বার্থপর?
যারা লোভী?
যারা কাউকে বিপদে সাহায্য করে না?
যারা ভালো মানুষের মুখোশধারী?
যারা মাদক বিক্রি করেন?
তাদের চরিত্র কী ফুলের মত পবিত্র?
চরিত্রবান ও চরিত্রহীনের বুনিয়াদি
সংজ্ঞা থেকে বেরিয়ে আসার সময় হয়েছে।
সময় হয়েছে তাদের বিবেচনা করার।
।